রংপুর বিভাগের দর্শনীয় স্থান
ভিন্নজগৎ
রংপুর বিভাগের দীর্ঘতম পার্কগুলোর একটি।
এটি রংপুর জেলার অন্তর্গত গঙ্গাচড়া উপজেলার গাঞ্জিপুরে অবস্থিত প্রায় 100 একর এলাকা জুড়ে যা 2001 সালে শুধুমাত্র একটি বিনোদন কেন্দ্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়।
সবুজে ঘেরা এই পার্কে রয়েছে নানা সুবিধা। এখানে রয়েছে লোকসংস্কৃতি ‘সোনার তরী’ কমিউনিটি সেন্টার, থ্রি স্টার রেস্ট হাউস ‘ড্রিম প্যালেস’ ও ‘রয়্যাল প্যালেস’, উপাসনালয়, বিপানী বিতান। মহাকাশ দেখার জন্য একটি প্ল্যানেটেরিয়াম রয়েছে। এছাড়া অন্যান্য পার্কের মতো এখানেও রয়েছে স্পিনিং হেড, নাগরদোলা, মেরি গো রাইড, রেলওয়েসহ বিভিন্ন রাইড।
যদিও পার্কটি অল্পবয়সী ছেলে-মেয়েদের খেলার জন্য আকর্ষণীয়, তবে এটি সবার কাছে আবেদন নাও করতে পারে।
ইটাকুমারী জমিদার বাড়ি
১৭৮৩ সালে রংপুরের ঐতিহাসিক প্রজা বিদ্রোহতা কুমারীরাজ শিব চন্দ্রের বাড়ি থেকে সংঘটিত হয়েছিল। কালের স্বাক্ষীরাজা শিব চন্দ্র এই জমিদার স্থানীয়তা। ১৭৮৩ সালে বৃটিশ জীবন শীব চন্দ্র ও দেবী চৌধুরানী প্রজা বিদ্রহের প্রজা দিয়ে দেবী সিংহের অত্যাচার থেকে রংপুরের কৃষকদের প্রজাদের বিকল্প পথ। ইটাকুমারী জমিদার পারিবারিক তৎকালীন অবিভক্ত বাংলার দ্বিতীয় নবদ্বীপ। শিক্ষা, সাংস্কৃতিক বাতিঘর হিসাবে ইটা কুমারীর বিখ্যাত গোটাবর্ষে ভারতে উৎকট পড়েছিল। এখানে রাজ শীব চন্দ্রের স্বনামধন্য একটি আছে। এছাড়াও জমিদার বাড়ি, মন্দির, বড়াকার পুকুর এবং অন্যান্য প্রত্তনতাত্বিক নিদর্শন রয়েছে।
মন্থনা জমিদার বাড়ি
ইতিহাস
প্রায় ০৮ একর জায়গা স্থায়ী ১৭০৩-৪ খ্রিঃ এই জমিদার ঘর গোপত্তন। তবে এই জমিদার বাড়ির আশেপাশে বিদেশী স্থান আরো ২০ একর জায়গা আছে যেগুলো খাল এবং পুকুর ও চাষি জমি বেষ্টিত রয়েছে। এই জমিদার বাড়ি ও বংশের পরিবারতা জমিদার অনন্তরাম৷ জমিদার অনান্তরাম কাবিহার রাজার একজন সদস্য ছিলেন। তিনি একজন বারেন্দ্রীয় ব্রাহ্মণ ছিলেন। স্থানীয় বিহার রাজার সন্ধিক্ষণে তিনি বিকল্প গঠনকারী লাভ করেন। তখন তিনি কব্বিহার মহারাজার স্বাতন্ত্র্য গঠনদার ছিলেন। পরবর্তীতে মোঘল আমলে ১৭১১ সালে আক্রমণভাগের আক্রমণ। তখন কবিবিহার যতগুলো অংশ ও গঠনের অংশের সকলেই মোগলদের যোগদান করেন। এই জমিদার অনন্তরামও তখন মোগলদের ব্যবহার করতে যান এবং মোগলদের প্রশাসনের আওত জমিদারী নিয়ম করতে থাকেন। একাধারে জমিদার বংশারা এই জমিদার জায়গাদার জমিদার ধরতে থাকে। জমিদার অনন্তরামের পুত্র যাদবেন্দ্র নারায়ণ, তাঁর পুত্র রাঘবেন্দ্র নারায়ণ, তার পুত্র নরেন্দ্র নারণ এই জমিদার বন্দর করতে থাকেন। কিন্তু জমিদার নরেন্দ্র নারায়ন ছিলেন নিঃসন্তান। তাই তিনি নিঃসন্তান মরণের জন্য বিন্যাসধারী কর্তার দায়িত্ব পালন তার স্ত্রী জয় দুর্গা দেবী। গুরুত্বপূর্ণ ইতিহাসে দেবী চৌধুরানীপাগল পরিচিত। তার নাম ইতিহাসে লিপিবদ্ধ হয় তার কর্মফলের জন্য। কারণ তিনি একজন সদস্য জমিদার হয়ে প্রজাদের সাথে প্রার্থী ছিলেন