Read more;" /> বরিশালের দর্শনীয় স্থান সমূহ - sangram barta
সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১০:৩৮ পূর্বাহ্ন

বরিশালের দর্শনীয় স্থান সমূহ

Reporter Name / ৫৯০ Time View
Update : শনিবার, ৭ জানুয়ারী, ২০২৩

 

বরিশালের সেরা কয়েকটি দর্শনীয় স্থান

কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত

কুয়াকাটা দক্ষিণ-পশ্চিম বাংলাদেশের একটি সমুদ্র সৈকত ও পর্যটন কেন্দ্র। কুয়াকাটা পর্যটকদের কাছে ‘সমুদ্রকন্যা’ নামে পরিচিত। অবস্থান: কুয়াকাটা পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া উপজেলার লতাচাপলি ইউনিয়নে অবস্থিত। ঢাকা থেকে সড়কপথে এর দূরত্ব 380 কিমি, বরিশাল থেকে 108 কিমি

আট ঘর কুরিয়ানা ভাসমান পেয়ারা বাজার

ঝালকাঠি, বরিশাল ও পিরোজপুরের সীমান্তবর্তী এলাকায় গড়ে উঠেছে এশিয়ার সবচেয়ে বড় পেয়ারার বাগান। ঝালকাঠি জেলা শহর থেকে প্রায় 15 কিলোমিটার দূরে ভিমরুলিতে রয়েছে বাংলাদেশের বৃহত্তম ভাসমান পেয়ারার বাজার। ভীমরুলীর এই ভাসমান পেয়ারার বাজার তিনদিক থেকে আসা একটি খালের মুখে বসে।

ভিমরুলীর ভাসমান পেয়ারা বাজার

ভাসমান পেয়ারার বাজারটি বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলীয় জেলা পিরোজপুরের নেশারাবাদ উপজেলার অন্তর্গত স্বরূপকাঠির কীর্তিপাসা খালে অবস্থিত। সাধারণত পেয়ারার মৌসুম জুলাই মাসে শুরু হয় এবং সেপ্টেম্বর পর্যন্ত স্থায়ী হয়। তাই পাইকারি বাজার দেখতে হলে জুলাইয়ের শেষের দিকে যেতে হবে সেখানে।

সাতলা শাপলা গ্রাম

শাপলা গ্রাম সাতলা যেন এক শাপলা রাজ্য। বিলের পানিতে ফুটে থাকা হাজারো লাল পুঁতি সূর্যের লাল আভাকেও হার মানায়। বরিশাল ও সাতলা গ্রামের দূরত্ব ৬০ কিমি। বরিশালের উজিরপুর উপজেলার সাতলা গ্রামের বিলগুলোকে স্থানীয়রা শাপলার বিল নামেই চেনে।

লাকুটিয়া জমিদার বাড়ি

লাকুটিয়া জমিদার বাড়ি বরিশাল জেলা সদরের কাশিপুর ইউনিয়নে অবস্থিত যা বরিশালের একটি বিখ্যাত স্থান। এই জমিদার বাড়িটি প্রায় চারশ বছরের পুরনো। লাকুটিয়া বাজার বরিশাল শহর থেকে আট কিলোমিটার উত্তরে। এর পরেই রয়েছে ইটের হাঁটার পথ। কিছুদূর যাওয়ার পর দেখা মিলবে জমিদারদের বহু মন্দির ও সমাধি। রাস্তার ডান পাশে। এর বেশির ভাগই আটচালা দেউলিয়া হয়ে তৈরি। শিকাররিটি মন্দিরও। পাঁচটি মন্দির এখনও অক্ষত রয়েছে। রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে এটি এখন একটি পরিত্যক্ত পোড়ো বাড়িতে পরিণত হয়েছে। অথচ এই বাড়িটিকে ঘিরে রয়েছে প্রায় চারশ বছরের ইতিহাস।

দুর্গাসাগর দিঘী

দুর্গাসাগর হল, দক্ষিণে বরিশাল অন্তর্গত একটি বৃহৎ দিঘী। বরিশাল শহর থেকে প্রায় ১২ উত্তরে উত্তরে বোঝায় – বরিশাল আফ্রিকায় মাধবপাশায় এর অবস্থান। শুধু জলাভূমির উত্তর ২৭ একর। পার্শবর্তী পাড় ও রাজ্য মোট সহ আয়তন ৪৫.৪২ একর।

গুঠিয়া মসজিদ

বাইতুল আমান জামে মসজিদ (এছাড়াও গুঠিয়া মসজিদও পরিচিত) বরিশাল জেলায়। এখানে ২০ বছর আরো বেশি ধারণ ক্ষমতা শেষ ঈদগাহ ময়দান রয়েছে। চাংগুরিয়া ব্যবসায়ী এস সর দিন কমপ্লেক্সের মূল পথের পথনে বড় পুকুর।

বিবির পুকুর

বরিশাল শহরের প্রতীকেন্দ্রর নাম বলা যেতে পারে বিবির পুকুর। এ পুকুরের ইতিহাসের সাথে মিল আছে একজন ব্যক্তিত্ব উইল কেরীর নাম। উইলিয়াম কেরী পর্তুগীজদের কাছ থেকে একটি সাধারণ মেয়েকে উদ্ধার করে তাকে লাল-পালন করে এক মসুলমানকের সামনের ছেলেকে। এ মেয়ের নাম ছিলো জিন্নাত বিবি। কেরী তাকে নেইট বলে ডাকতেন। কেরীনিনাটর শহর গর্জা মহল্লা নিয়ে একটি তালুক ক্রয় করেন। এ তালুকের নাম ছিল জিন্নাত বিবি মহল্লা। ১৯০০-১৯০৮ খ্রিস্টব্দের ভূমি জরিপে জিন্নাত বিবি ও কেরীরক উল্লেখ আছে। কেরী সাহেব অবিভক্ত বাংলার প্রধানমন্ত্রী হাশেম খানের বাড়ির পশ্চিমে অলি একটি কাঠের গিরজা নির্মাণ করেন। শহর প্রথম গির্জা। জিন্না বিবি হাশেম আলী খানের ঘরবাড়ি ভূমির উপস্থিত ছিলেন এবং সেখানে তার বাসগৃহ ছিল। জিন্নাত বিবি জনগণের জলকষ্ট নিবারণের জন্য সদর রোডের পূর্বের জন্য একটি পুকুর চান। এ পুকুর বিবির পুকুরে পরিচিত। এ পুকুর মুক্তে ৪০০ ফুট ও প্রস্থে ১৮৫০ ফুট। জিন্নাত বিবি ১৯ শতাব্দীর মধ্যভাগ পর্যন্ত জীবিত ছিলেন। তার কোন মহিলা ছিল না। জিন্নাত বিবি পুকুর পশ্চিম বাস করতে পারে।

ব্রজমোহন কলেজ

ব্রজমোহন গ বা বি. এম খেলার শীর্ষস্থানীয় ও ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এটি পছন্দের অংশে বরিশাল সদস্য। ১৮৮৯ সালে প্রখ্যাত সমাজসেবক, রাজনীতিবিদ ও শিক্ষানুরাগী অশ্বিনীকুমার দত্ত গটি মানুষ করেন। তখন কলেজটি কর্তৃপক্ষ এর অধিভুক্ত ছিল। সেসময়ে এ মান এতই উন্নত ছিল যে মসজিদের নকশা বাংলার অক্সফোর্ড বলে আখ্য কর্মকর্তা করেন। [১] ১৯৬৫ তারিখে জাতীয়করণ করা হয় ও বর্তমানে বাংলাদেশ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এর অধিভুক্ত। ছাত্র স্নাক (সম্মান) ভাগে ২২টি বিষয়ে ও স্নাতকোত্তর বিস্তারে ১৯টি (মুহিম হোস্টেল, মহাত্মা অশ্বনী কুমার হোস্টেল, মহাত্মা অশ্বনী কুমার হোস্টেল, কবি জীবনান্দ দাশ হোস্টেল) এবং নারী জন্য চারতলার হোস্টেল হোস্টেল (বনলী গাঙ্গুল হল) হোস্টেল আমার স্মৃতির লাইব্রেরে মোট বইয়ের সংখ্যা ৪০,০০০। এখানে ১টি ভবন, ২টি কলা ভবন, একটি অডিটোরিয়াম, ৪টি বিজ্ঞান ভবন ও ৩টি খেলার মাঠ রয়েছে। আরও দুই অংশে সামনে দিঘি অংশের আলাদা আলাদা করে মনোমুগ্ধকর

বঙ্গবন্ধু উদ্যান (বেলস পার্ক)

বঙ্গবন্ধু উদ্যান (যা বেলস পার্কও পরিচিত) শহর দক্ষিণের শহর বরিশালে আপনার একটি নগর উদ্যান এবং হোটেল এলাকা। এই উদ্যানটি বরিশালের সুন্দর এলাকা একটি অংশ, যাতে একটি খেলার মাঠ, হাঁটার পথ, হেলিপ্যাড, নির্বাচন এবং প্রকাশের জন্য একটি হ্রদ রয়েছে। বর্তমানে উদতীনা গণপূর্ত, তবে রক্ষণের দায়িত্ব রয়েছে
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়
শ্বেতপদ্ম পুকুর

বরিশাল শহরের প্রতীকেন্দ্রর নাম বলা যেতে পারে বিবির পুকুর। এ পুকুরে ১৯৬৫ সালে মেরিন ওয়ার্ক পেৎ কালেৎ ম্যানেজার সরকার নাগরিক তমি। ইলিগনের বিশেষ ব্যবস্থায় মাটির পাত্রে কিছু শ্বেতপদ্ম (সাদা পদ্ম) গাছ সংগহ করে পুকুরের তলদেশে রোপন করেন। পুরো পুকুর সাদা পদ্মে আছে। যার পরিচিতি এখন ‘পদ্ম পুকর’

শের-ই-বাংলা জাদুঘর

শেরে বাংলা স্মৃতি জাদুঘর রাজনীতি বরিশাল টেলিভিশন চালক চাখার বা বিদ্যাল উচ্চ বিদ্যাল ও ওয়াজেদ উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের ২৭ শতক এলাকা উপর। জাদুঘরটি শেরে বাংলা গ্রাফ ফাজলুলের মনের জন্য নির্মাণ করা হয়েছে

কীর্ত্তিপাশা জমিদার বাড়ী

কীর্ত্তিপাশা জমিদার বাড়ি প্রতিষ্ঠা প্রায় এক বছর আগে। বিক্রমপুর জমিদার প্রায় বংশধরের কিছু অংশ ১৯ শতকের সময়ে ঝালকাঠি সুবিধা কীর্ত্তিপাশা জমিদার বাড়িটি বাসিন্দা। ১৯ শতকের প্রথম দিকে বিপুর জমিদার বংশের রাজারাম সেনগুপ্ত কীর্ত্তিপাশা এই ঘাঁটাঘাঁটি।

ঢাল চর

ঢালচর রাজনীতি ভোলা অন্তর্গত চরফ্যাশন রাজনৈতিক একটি ঐক্য। এটি মেঘনা নদীর মোহনায় আগামী দ্বীপ যেখানে মানুষের বসতি রয়েছে।

 

 


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
এক ক্লিকে বিভাগের খবর